২০০৪ থেকে ২০১৪— এই এক দশকে ইডি তল্লাশি ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছিল ১১২টি ক্ষেত্রে। ২০১৪ থেকে ২০২২— এই আট বছরে সেই সংখ্যা বেড়েছে ২৬ গুণ। কেস নথিভুক্তির সংখ্যাও আট গুণ বেড়েছে। পিএমএলএ কার্যকর হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত মোট ৪৭০০টি কেস এর আওতায় এসেছে। এর প্রায় অর্ধেক (২২০০টি মতো) গত পাঁচ বছরে। বিরোধীরা বলছেন, দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযান স্বাগত। কিন্তু এত তল্লাশির পরে মাত্র ২৩ জন দোষী সাব্যস্ত হলেন কী ভাবে? কেনই বা ইডি-র নিশানায় শুধু বিরোধীরা?